ব্লগে আমি আমার সাধ্যমতে সবকিছু ভাল করে লিখব। ব্লগের পোষ্টগুলো ভাল লাগলে নিয়মিত BROWSE করবেন আর এটাই হবে আসার প্রপ্তি
শনিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১২
প্রেম ও প্রেমী
সকাল থেকে জাকিয়ে শীত পড়েছে। এই বিকেল ৩ টা তেও সূর্যের দেখা পাওয়া যায়নি। দুপূরে টেলিভিশনে কুছ কুছ হোতা হ্যা ছবিটা দেখেছে আজ ফারিয়া। খুব কান্না পেয়েছিল ওর কাজলের কষ্ট দেখে। আবার এই ভেবে স্বস্তি খুঁজছিল "এমন তো বাস্তবে হয়না!" তবু মনটা কেমন উচাটন হয়েছিল। নীল কে ফোন করে বললো
:তুই কোথায় রে?
:এই তো তোর কাছে!
:উফফ এত দুষ্টামি জানিস তুই! বল না কোথায় আছিস এখন?
:একটু অফিসের কাজে ব্যাংকে এসেছি, মতিঝিল।কেন?
:বিকেলে একবার দেখা করতে পারবি?
:পারব না মানে?তুই না আমার জান?তুই বললে দেখা না করে পারি!
:নিলু আবার!!! মার খাবি বললাম!
:আচ্ছা বাবা, ঠিক চারটে বাজে তোর বাসার সামনেই বান্দা হাজির থাকবে!
ফোন রেখে কেমন শিহরিত হল ফারিয়া। আজ বলবেই সে। গত দুমাস ধরে বারবার ভেবেছে সে, ছল চাতুরী করে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে নীলের থেকে। আপনমনে বারংবার নিজেকে প্রশ্ন করেছে। উত্তর একই!
বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে ফারিয়া। আপন মনে গুনগুন করে গাইছে.......... "সময় যেন কাটেনা........বড় একা একা লাগে.........." বাড়ির সামনে লাগানো বাগানবিলাসটা ডালপালা ছড়িয়ে বারান্দা পর্যন্ত উঠে এসেছে। তার পাতায় হাত বুলাচ্ছিল ফারিয়া। হঠাৎ বাগানবিলাসের একটা কাঁটায় বুড়ো আঙ্গুলের খানিকটা ছিড়ে গেল ওর।"উফফফ! বোকা আমি তো তোদের আদর করছিলাম। হাতটা ছিড়ে দিলি তো? ভালবাসলে বুঝি আঘাত দিতে হয়?"! হেসে ঘরে চলে গেল সে। জামাটা পাল্টে নেয়। নীলের প্রিয় রং আকাশি নীল। তাই সে যতবার ফারিয়াকে জামাকাপড় গিফট করে ঐ রঙেরই করে। আজকেও ওর দেয়া নীলে সাদায় কাজ করা জামা পরলো। তারপর আয়নার সামনে বসলো। আজকে খুব সাজতে ইচ্ছে করছে ওর। চুল গুলো খুলেই রাখে, কপালে সাদা রঙের একটা টিপ। চোখে কাজল পরতে গিয়ে লজ্জা পায় সে। "ইশশ এত সাজলে নীল বুঝে ফেলবে"লজ্জা পায় ও।
আবার বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ায় সে। রাস্তায় তাকিয়ে থাকে, এই বুঝি নীল এলো! সামনের বাসার বারান্দায় এক মহিলা কোমরে শাড়ির আঁচল গুজে কি যেন করছে। হঠাৎ হেসে ওঠে ফারিয়া.................
..................................ভীষণ আগোছালো নীল! ওকে নিয়ে একদম পেরে ওঠেনা সে। কোমরে শাড়ি পেঁচিয়ে দু হাতে ঘর গোছায় আর নীল কে বকে যায় "উফফফ, তুমি যে কবে মানুষ হবে!! এভাবে চলেনা। অন্তঃত যেখান থেকে যেটা নাও সেখানে তো সেটা আবার রাখতে পার!""" খিক খিক করে হাসে নীল। "হাসবেনা বলে দিচ্ছি"রাগে ফোঁস ফোঁস করে ফারিয়া "লজ্জা লাগেনা?অগোছালো করে রাখবে আবার দাঁতও দেখাবে!!"" চুপ করে যায় নীল। জানে এবার কথা বলা মানেই ফারিয়া রাগে কেঁদে ফেলবে। তার চেয়ে চুপ থাকাই ভালো। কিছুক্ষন পর নীলই বলে " রিয়া?? আর রাগ করে থেকনা। আড়াই মিনিট হয়ে গেছে! আড়াই মিনিটের বেশি রাগ করে থাকতে নেই" এই একটা ডায়ালগ ১০ বছর ধরে শুনছে ফারিয়া। শুনলেই ও যত রাগই করুক ফিক করে হেসে দেয়!...........................................হঠাৎ নীলের ফোন কলের শব্দে সম্বিত ফিরে পায় ফারিয়া। যাহ এতক্ষন কি সব ভাবছিল সে!!
ফোনটা হাতে নিয়ে নীচে নেমে যায় সে। যাওয়ার সময় মা কে বলে যায় নীলের সাথে বের হচ্ছে সে। জলদি ফিরবে।
:কি রে এমন জরুরী তলব?
:আগে রিকশা নে, তার পর বলছি। ঘন্টা চুক্তি কর। রিকসায় ঘুরব আজ!
:ও কে মহারাণী ভিক্টোওওওওরিয়া
:চুপ শয়তান ভিক্টো-রিয়া না শুধু রিয়া। ওটাই ভালো লাগে শুনতে!
হাসে নীল। রিকশা নেয় ওরা। নীল একটার পর একটা গল্প করেই যাচ্ছে।হঠাৎ নীলের মুখ চেপে ধরে ফারিয়া। নীল কিছুটা অবাক হয়। কাঁপছে ফারিয়া।তারপর চোখ বুঁজে ফেলে। একদমে বলে "আমি তোকে ভালবাসি, মআআ নে তোমাকে ভালবাসি"। এত তড়িঘড়ি করে বলে যেন কেউ বন্দুক মাথায় ঠেকিয়ে ওর কাছে স্বীকারোক্তি আদায় করছে। বলা শেষ করেই হাঁপাতে থাকে। নীল খানিকটা চমকে উঠলো। তারপর চুপসে গেল একদম!
:তুই কি বলছিস এসব রিয়া? পাগল হয়ে গেছিস?
:কেন?
:আমি আসলে, তোকে অনেকদিন ধরে একটা কথা বলি বলি করছিলাম.............মানে.....।
:কি?বল?
:মানে মেয়েটার নাম.......................
কিছুক্ষন চুপচাপ..........
দম ফাটিয়ে হেসে ওঠে ফারিয়া। ওর সে হাসি থামতেই চায়না। আবার হতভম্ব হয় নীল। অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে বলে
: শয়তান! এটা শোনার জন্যই তো নাটক করলাম। আরে গাধা রিয়াদ সেদিন তোকে আর এখটা মেয়েকে এক সাথে রিকশায় দেখেছে। আমাকে বলছিল ফোন করে। তাই তো আজ তোকে কেমন মদন বানিয়ে কথা বের করে নিলাম। বল তো কেমন এ্যাক্টিং করলাম?
বলে কলার নাচানোর ভঙ্গি করে ফারিয়া। নীলের ভ্যাবাচ্যাকা ভাব এখনও কাটেনি।
:তুই নাটক করছিলি?সত্যি?
:তা নয়ত কি?তোর মত একটা মফিজকে আমি ভালবাসব?ইয়ায়ায়ায়াক!
স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে নীল। এর পর খুটিয়ে খুটিয়ে নীলের কাছে মেয়ের বায়োডাটা নিল। আরও কিছুক্ষন ঘুরে নীল বাড়ির গেটে নামিয়ে দিল ফারিয়া কে।
ফারিয়া দ্রূত পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে সামনে বাগানটুকু পেরিয়ে। হঠাৎ চোখ গেল কাটা আঙ্গুলটার দিকে। এক ফোঁটা জল গড়ালো চোখ বেয়ে ।আঙ্গুলের দিকে তাকিয়ে থেকেই বললো "ভালবাসলে বুঝি আঘাত দিতে হয়?"""
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
আন্টিকে প্রথম চুদার ভিডিও দেখুন
উত্তরমুছুনসত মা আমাকে দিয়ে প্রতি রাতে চোদাতো দেখুন সেই দোদার ভিডিওটা
আপন ভাই-বোনের যৌন খেলা দেখুন ভিডিওটা
কচি কাজের মেয়েকে চুদার ভিডিও !!
মেয়ে বাবার সাথে সেক্স করলো দেখুন ভিডিওটা
বড় বোন ও ছোট ভাইয়ের কাম লীলা
ভাবী আমাকে না বলে চুদে দিল আজ
আপন খালার সাথে সেক্স করলাম
ম্যাডামকে চুদে পরিপূর্ণ সুখ দিলাম